SUCCESS

BMV-51 Think about Centrifugal Business Scalability follow – SHARK TANK –  নতুন প্রজন্ম ফেইসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবহারের থেকে বিরত থাকুন

হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক ব্যবহারের থেকে দূরে থাকুন বিশেষত এপ্রজন্মের ছেলেমেয়েদের জন্য একটা কুফল প্রভাব পড়তে চলেছে।হতে পারে ভালো কিছু চিন্তাভাবনা থেকে অনেকটাই বিরত থাকছেন।সুচিন্তন মন দিনের পর দিন একটা আবদ্ধ বেষ্টনীর মধ্যে জড়িয়ে ফেলছে আপনাকে ও ছেলেমেয়েদের।আমরা নিজেরাও কত যে ক্ষতি করে ফেলেছি এযাবৎ তাই অনুরোধ রাখবো, যেখানেই মজা ও মানসিক বিনোদন সেখানেই একটা বড় বাধা হয়ে আসতে চলেছে আপনার আমার রোজ চলাকালীন দৈনন্দিন জীবনে শুধু নিজেরই সাফল্য থেকে।

শুধু ভাবছেন এ আবার কেমন কথা আমাদের জীবন তো পেরিয়ে গেছে একটু হোয়াটসঅ্যাপ আর ফেসবুকই না করি তাতেও আপত্তি?কিন্তু ঘণ্টার পর ঘন্টা সময় কাটিয়ে ঠিক কি পাচ্ছেন? কোথাও যেন একটা অমূলক, অবিবেচক, অপ্রাসঙ্গিক, খেদো বার্তালাপ, শুধুই নিজেকে আর অন্যকে দেখো আর মূল্য দাও, এক অবাঞ্ছিত প্রত্যাশা নিয়ে প্রতিদিন একই ঘেরাটোপের মধ্যে দিনটা শেষ করছি আমরা অনেকেই। এখানেই শেষ নয় অতিরিক্ত মানসিক রক্তচাপ নিয়ে বাকি সময়টা কাটাচ্ছি যা আমাদের দেখা জিনিসগুলোকে নিয়ে অনেককেই ভাবিয়ে তুলছে।

একবার ভেবে দেখুন তো যাঁরা সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত তাঁরা নিজেরা কতবার এই সোশ্যাল মিডিয়ায় আসছেন,আমরাই গ্রুপ তৈরি করে জেনেই চলেছি তাঁদের সম্বন্ধে।উনারা একটা জিনিস ভালোই বোঝেন এই সব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাঁদের নিজস্ব কিছুই পাওয়ার নেই তাই বিশেষ একটা আসেন ও না,থাকেন এসবের থেকে উর্ধ্বে।

আমাদের অযাচিত জানার কৌতূহলের শেষ নেই তাই বেশিরভাগ সময়টা সেখানেই কাটিয়ে ফেলে তাঁদেরকেই আরো উর্ধ্বে তুলে দিচ্ছি।নিজের সন্তুষ্টি একটাই জ্ঞান বাড়ছে কিন্তু সেই জ্ঞান কতজন আমরা নিজের বা পরিবারের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করি। শুধু করি একটাই জায়গায় কাউকে ফরওয়ার্ড করে “লেখাটা ভালো লেগেছে তাই তুইও পড়” ব্যস এই পর্যন্তই।আমার ক্ষেত্রে এই সোশ্যাল মিডিয়া হলো শুধুই বোবা হয়ে অপরপ্রান্তে আরেকজনের সাথে কথা বলা।

বৃত্ত থেকে বেড়িয়ে বৃত্তের বাইরে ভাবুন

একই বৃত্তের মধ্যে থাকাটা একটা অভ্যেসে পরিণতি হয়েছে।যেমন কর্মক্ষেত্রের জায়গা হলে বাড়ি থেকে বড়জোর পনেরো কিলোমিটার রেডিয়াস নিয়েই আমাদের প্রাত্যহিক কর্মজীবন। কর্মক্ষেত্রে ও পথে একই মানুষজনের সাথে ওঠাবসা, বার্তালাপ, আবার দিনের শেষে ঘরের কোণে একই গোষ্ঠীর মধ্যে হয় খেজুরে আলাপ,না হয় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, না হলে খেদো কুশল বিনিময় সুপ্রভাত,বা শুভরাত্রি।একটা সময় অনেকেই টিভি ছেড়েছি ঐ একই কারণে বোবা হয়ে সারমর্ম বলতে কিছুই না পেয়ে, যুগটা পাল্টেছে তাই একটা সময়ে দেখা ছেড়ে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় আবদ্ধ হয়ে সেই একই বোবা কে আরও ঘরকুনো করে দিয়েছে।

আজকাল তো মানুষ এমনই হয়ে উঠেছে কথাবার্তা বলার থেকেও লেখায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।কথা বলার মধ্যে যে ভাবের আদানপ্রদান হয় সেটা কি আদৌ লেখার মধ্যে সম্ভব? বরং ঠিক উল্টোটাই হয় আমরা লেখায় কিছু বলতে চাই সেটা আরেকজনের কাছে অনেকাংশেই পৌঁছয় ভুল বার্তা হিসেবে এই বুঝি আমায় ঠুকল।একটা মানসিক দূরত্ব কিন্তু সমানে বেড়েই চলেছে।আমরা কেউই লেখক নয় সেটা হলে এতদিনে আমরা নামিদামি লেখক অনায়াসেই হতে পারতাম, লোকে মান্য করতেন এতদিনে।এটা করতে গিয়েই আমাদের চিন্তাশক্তির অবলুপ্তি ঘটছে,বা ভালো কিছু চিন্তার থেকে আমরা বিরত হচ্ছি।

সমস্যা থেকে এড়িয়ে নয়,সমাধানের খোঁজে পা রাখাই হলো সমস্যার মূল নাভিকেন্দ্র

বিল গেটস সারাক্ষণ একটাই কথা বলেন আপনার নিত্যদিনের সমস্যার মধ্যেই লুকিয়ে আছে বিপুল পরিমাণে ব্যবসায়িক সাফল্যের চাবিকাঠি।শুধু সেটাই খুঁজুন,হতে পারে খুবই সামান্য, আর সেটা সমাধান করতে পারলেই ব্যবসায়িক দুনিয়া আপনারই হাতের মুঠোয়।

ঠিক এমনটাই খুঁজে  চলেছেন SHARK TANK আপনার চিন্তাধারার মধ্যে, যা বিশ্বকে হয়তো একদিন তাক লাগিয়ে দিতে পারে।তবেই তো আপনার আমার সাফল্য আর সেখানেই লগ্নি করবেন এমন সব মেন্টর আপনার ব্যবসাকে বাড়ানোর।

এযাবৎ মা বাবারা বেশ দক্ষতা হাসিল করেছেন ছেলেমেয়েদের পড়াশুনো নিয়ে তাই কেবলই ছুটছেন, ছুটুন তাতে কোনো আপত্তি নেই সেটারও প্রয়োজন নিশ্চয় আছে। কিন্তু দিনের শেষে কি করছেন সেই একই হোয়াটসঅ্যাপ আর ফেসবুক নিয়ে বসে পড়ছেন তাদেরই সামনে।

বেশিরভাগ বাচ্চারাই কিন্তু আপনি ঠিক কি করছেন সেই দিকেই তাকিয়ে আছে,তাই আগে নিজেকে গুটিয়ে রাখুন সেই সব থেকে তাদের সামনে।বাড়িতে প্রতিদিন কিছু না কিছু ভাবার বা সংকল্পের কথা ও বাতাবরণ নিজেরাই শুরু করুন দেখবেন একটা সুস্পষ্ট পথ বেরিয়ে আসবে।জানুন ও প্রতিক্ষণে প্রয়োগ করুন এটা করতে পারলেই তবেই তো আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় এতকাল থাকার সাফল্য।

” ভাবুন আর ভাবা প্রাক্টিস করুন” সেখানেই আছে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার  চাবিকাঠি। একই কথা হৃত্যিক ঘটক নিজেও বলে গেছেন বোঝাতে চেয়েছেন সাফল্যের আসল রহস্য।যেখানে ভালো কিছু করার ভাবনা ও আপনারই নিজস্ব উৎসাহের জন্য গভীরে লুকিয়ে আছে বিপুল সাফল্য, সেখানে কি পাবেন এই ফেইসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপ থেকে নিজের ও পরিবারের ক্ষতি ছাড়া।

অর্থই যেখানে বাঁধা, সমাধানই সমস্যার সিঁড়ি, বাকি সাফল্যের বিশ্বাসটুকু রাখুন  SHARK TANK

এ এমন এক প্রতিষ্ঠান যে আপনাকে শুধু সাহায্যই করবে না আপনার ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে তাঁদের নিজস্ব  অর্থ, টেকনোলজি, বিজ্ঞাপন, মার্কেটিং, প্রোডাক্ট প্রমোশন, একেবারে যাকে বলে ভার্টিক্যাল ব্যবসার উপযোগী। এককথায় বলতে পারেন আপনার নিজস্ব চিন্তাধারা আর পাঁচজনের চিন্তাধারার থেকে আলাদা করে ভাবার ও সেখানে উন্নতি করার হয়তো আরেক নাম শার্ক ট্যাংক।

তবে শর্ত একটাই আপনার ব্যবসার চিন্তাধারা হতে হবে অন্যের থেকে ভিন্ন, আবার অন্য কেউ চাইলেও ঠিক কপি করে উঠতে পারবে না কারণ সুপরিকল্পিত ভাবে ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লাগাম ও চাবিকাঠি শুধু আপনারই হাতে। একটা উদাহরণ ও বাস্তবিক প্রমাণ সহযোগে বলছি।

Thirty under Thirty- Forbes India Magazine

Left Neetu Yadav,Right Kirti Jhangra

Ritesh Agarwal, CEO OYO concept in Hospitality Industry বহু আগেই একেবারে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ভারত তথা পৃথিবীর নানান প্রান্তে। শুধু ভালো ও উপযুক্ত পরিষেবার মাধ্যমে হোটেল ব্যবসায় সাফল্য। এরই সম্বন্ধে  বিস্তারিত বলা হয়েছে বহু পূর্বেই আরেক ব্লগে।প্রয়োজনে নিচের লিঙ্কটিতে  ক্লিক করতে পারেন আরো বিস্তারিত OYO সম্পর্কিত তথ্য জানার জন্যে যা আপনাকেও নতুন কিছু ভাবনার ইঙ্গিত দিতে পারে।

IIT দিল্লী থেকে ইদানিং কালে এক ইতিহাস সৃষ্টিকারী দুই বন্ধু নীতু যাদব ও কীর্তি ঝাংরা।দুজনেই IIT থেকে পাশ করে বেরিয়েই এমন এক ব্যবসায়িক চিন্তাধারা মাথায় আনে যা তাদের পরিবারের মানুষজনকে এক অস্বস্তিতে ফেলে দেয়।ঠিক এমন এক ব্যবসা করবেন দুই বন্ধু তাও আবার ভারতীয় গরুও মহিষ  নিয়ে।

মনের কাছে টেক্কা একটাই অস্ট্রেলিয়ান জার্সি গরুর দাম ও তার গুণগত মান সারা পৃথিবী বিখ্যাত। ব্যস এখান থেকেই বড় স্বপ্ন দেখার  শুরু। অস্ট্রেলিয়ান জার্সি গরুগুলোকে ঠিক এমন কি পুষ্টি দেওয়া হয়? একই পুষ্টি  যদি ভারতীয় গরুকে দেওয়া হয় তাহলে সেক্ষেত্রে দুধের মাত্রাতিরিক্ত উৎপাদন বাড়ানোও সম্ভব। মাত্র দুই বছর ছয় মাসে ব্যবসায় আকাশ ছোঁয়া মুনাফা করেন। পাঁচ লাখ গবাদিপশু বিক্রি করে এই কদিনে আয়ের পরিমাণ ২৫০০ কোটি টাকা।

গবাদিপশু বিক্রি করে মেয়েকে আই আই টিতে উচ্চশিক্ষিত করার স্বপ্নের সোপান..

কীর্তি যাদবের বাবা মেয়েকে উচ্চশিক্ষিত করার স্বপ্ন দেখেন তাই রাজস্থানের কোটায় পাঠান উপযুক্ত তালিম নিতে আর সেখানে পাঠান আই আই টিতে সুযোগ পাওয়ার আশায়। এমতাবস্থায় নিজের বেশ কিছু গবাদিপশু ও বিক্রি করেন।

কে জানতো মেয়ের মনে কি এমন সংকল্প ছিল সেদিনের, তাই বাবাকে উপহার স্বরূপ ফেরৎ দিয়েছে ব্যবসায় কয়েক হাজার গুণ অর্থমূল্য যা আজ ইতিহাস।প্রসঙ্গত শাদি ডট কমের কর্ণধার অনুপম মিত্তাল নিজেও বিনিয়োগ করেছিলেন তাঁদের এই চিন্তাধারায় তাই নিয়োগ করেন পঞ্চাশ লক্ষ অর্থমূল্য,সামান্য কিছুর ইকুইটির বিনিময়ে ।

যুগারু কমলেশ নিজস্ব কোনো পুঁজি ছাড়াই চাষাবাদের প্রয়োজনীয় হাতিয়ার বানিয়ে মগজাস্ত করে ফেলেছেন সমস্ত শার্কদের …

Kamlesh a farmer boy

কে বলেছে স্বপ্ন সত্যি হয় না? নিজের উপর প্রতিক্ষণে বিশ্বাস আর স্বপ্ন ,ভাঙ্গা থেকে গড়ার নিরন্তন প্রয়াসের নানান কৌশল ও মনের ইচ্ছের পথকে বেছে নেওয়ারই হয়তো আরেকনাম – সাফল্য।দীর্ঘ সাতটা বছর প্রতিক্ষণেই নিজের হাতে তৈরি যন্ত্র নানানভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে গড়েছেন আবারও ভেঙেছেন।ভাঙ্গা গড়ার খেলায় মেতেছেন  নিজেও, গড়ার ক্ষেত্রে মনের মধ্যে যখনই একটা কিন্তু ভাব উঁকি দিয়েছে তখনই আরো নতুন করে ভাবা,যতক্ষণ পর্যন্ত না নিজের কাছে নিজের শেষ আত্মতৃপ্তির পূর্ণতা পায়, তবেই তো সকলের কাছে সাফল্যের দরজা খুলবে।

কমলেশ তা পেরেছে ,সে সমস্ত শার্কদের নিজের চিন্তাধারা দিয়ে বোঝাতে পেরেছে কি করে ব্যবসায়িক সাফল্য পাওয়া সম্ভব।তাই অনায়াসেই সে হাসিল করেছে বিশ লক্ষ টাকা তাও আবার বিনা সুদে, আর দশ লক্ষ টাকা খুবই সামান্য ইকুইটির বদলে।উপরন্তু সে পেয়েছে ব্যবসায়ের স্ক্যালেবিলিটি বাড়ানোর সহযোগিতা, বিজ্ঞাপন, টেকনোলজির দ্বারা ব্যবসাকে কিভাবে আরো বাড়ানো সম্ভব, এককথায় পুরোটাই সহযোগিতা।

Ignited Minds – by Dr. APJ Abdul Kalam

ডঃ কালাম এমন এক দূরদর্শী মানুষ ছিলেন বহু আগেই তাঁর এই বইয়ের মাধ্যমে বলে গেছেন ভারতবর্ষ ২০২০ সালের মধ্যেই সূচনা করবে এক entrepreneurship এরই যুগ।তাঁর এই বলা কথাগুলো আজ অক্ষরে অক্ষরে মিলে যাচ্ছে এই shark Tank এরই মাধ্যমে।একটা বাস্তবিক অর্থে এমন revolution ছেলেমেয়েদের মধ্যে ইতিপূর্বেই শুরু হয়ে গেছে প্রতিটি  ছেলেমেয়েদের কাছেই।মনে করা হচ্ছে আগামী দিনগুলোতে শুধুই ব্যবসায়িক সাফল্য আসবে তা নয় বরং বেকার সমস্যাও দূর হবে, বিপুল পরিমাণে রোজগারের পথ খুলে যাবে অনেকেরই কাছে। কালাম সাহেবের এই বই বাড়িতে কেনার অনুরোধ থাকলো নিজেও পড়ুন আর ছেলেমেয়েদেরও পড়ান। দ্বিতীয় আরেকটা বই বলতে পারি সেটা Zero to One, যেখানে একটা সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া সম্ভব ব্যবসা কিভাবে করা উচিৎ। একমাত্র ভার্টিক্যাল ব্যবসায় দিনের পর দিন মুনাফা আনতে পারে সেটাই এই বইতে বলা হয়েছে।

ঠিক কারা আছেন এই Shark Tank অনুষ্ঠানের পরিবেশনায়

indian Shark tank group

Shark Tank প্রথম  সফলতার শীর্ষে ওঠে ২০০৯ সালে আমেরিকায়। এর পরেই শুরু হয় ২০১১ সালে জাপানে সেখানে একই অনুষ্ঠান স্থান পায় Money Tigers নামে। ঠিক একটা ব্যবসা দাঁড় করানোর যে ধরনের সাহায্য ও প্রয়োজনে গুণগত মান থাকা উচিৎ দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে , সেই সম্পূর্ণ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় হোলো এই প্রতিষ্ঠানের আসল উদ্দেশ্য।

উপরে যেসকল মেন্টরসদের দেখছেন তাঁরা প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গায় সফল।তাঁরা কিন্তু প্রত্যেকেই আমার আপনার মতন বাড়ি থেকে উঠে আসা এক অতি মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষজন। তাঁদের প্রত্যেকের সফলতার কাহিনী পাবেন You Tube এ Josh Talk নামক প্রোগ্রামে।

১. পেছনে বাম দিক থেকে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটির নাম পীযূষ বানসাল, চশমার ক্ষেত্রে সাড়া জাগানো এক ব্র্যান্ড Lenskart

২. ঠিক তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাটির নাম গজল অলগ,যিনি বেবি প্রোডাক্টের উপর সাড়া ফেলেছেন ও জায়গা দখল করে নিতে চলেছেন অনেকটাই Johnson নামক এক ব্র্যান্ডকে পেছনে ফেলে। তাঁর নিজস্ব বেবি প্রোডাক্টের নাম MAMA EARTH

৩.গজল অলগের পাশেই দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তিটির নাম আশনির গ্রোভার যিনি Bharat Pe র একজন অতিবিখ্যাত কর্ণধার ও একজন সঠিক মাপের ইনভেস্টর যিনি আপনার ব্যবসায় কতটা সাফল্য পেতে পারে পুরোটাই তুল্যমূল্য বিচার করার ক্ষমতা রাখেন।

৪. বসে থাকা বাম দিক থেকে ব্যক্তিটির নাম অমন গুপ্তা, যিনি আমাদের অতি পরিচিত ব্র্যান্ড BOAT এর কর্ণধার।যেখানে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসকে একটা অন্য মাত্রা এনে দিয়েছেন মাত্র পাঁচ বছর অক্লান্ত প্রচেষ্টায়।

৫. তাঁরই পাশে বসে থাকা সবুজ কাপড় পরিহিতা মহিলার নাম নমিতা থাপর, M CURE এক pharmaceutical কোম্পানির কর্ণধার।

৬. নীল বস্ত্র পরিহিতা মহিলাটির নাম ভিনিতা সিংহ উনি “SUGAR” নামক এক প্রসাধনী সামগ্রীর কর্ণধার। যাঁর ব্র্যান্ড আমাদের সকলের অতি পরিচিত।

৭. সর্বশেষ ব্যক্তিবিশেষের নাম অনুপম মিত্তাল যাঁকে আমরা চিনি তাঁর অসামান্য ব্র্যান্ড শাদি ডট কম নামে। বহু মানুষ এই সংস্থার থেকে উপকৃত হয়েছেন। তাঁর আরেক অসামান্য সৃষ্টি হতে চলেছে ইদানিং কালে বাড়ি বানানো ও কম বাজেটের মধ্যে মধ্যবিত্তের অনায়াসেই নাগাল ছোঁয়ার মধ্যেই ,তাই সৃষ্টি করেন Makan.com

কে বলতে পারে পরবর্তী সুযোগের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে আপনারই চিন্তাধারা একটু বিশদ ভাবে ভাবতে পারলেই।খেয়াল করে দেখুন আমার আপনার চারিপাশে এমন সব ছোটখাটো ব্যবসা গজিয়ে উঠেছে যাঁরা আছেন কিন্তু একটা জায়গায় এসে থমকে দাঁড়িয়ে গেছেন।শুধু সেটা নিয়েই আপাতত ভাবুন ,দেখবেন একটা সাফল্যের পথ নিজেরাও যেমন পাবেন আবার আপনার হাত ধরে ছেলেমেয়েরাও বড় কিছু ভাবার সুযোগ পাবে ও সাফল্য নিয়ে আসবে।

Comments

April 14, 2022 at 6:10 am

I must thank you for the efforts youve put in penning this site. I am hoping to check out the same high-grade blog posts by you in the future as well. In fact, your creative writing abilities has motivated me to get my very own blog now 😉



    April 14, 2022 at 6:59 am

    THANKS FOR YOUR INSPIRATION, I HAD A DREAM IN FUTURE TO DIRECT A FILM WHICH IS WRITTEN BY ME AND ALSO PUBLISHED .BASED ON MY CHILDHOOD DAYS AND THE DAY I SPENT WITH FAMILY . THE SWEET MEMOIR WITH MY YOUNGER SISTER NOW SHE IS NO MORE. ITS A MARRIAGE CEREMONY OF DOLLS TOOK PLACE IN THOSE DAYS. WAITING FOR FUNDS AND OPPORTUNITY STILL HOPE(HIGHLY OPPORTUNITY POSSIBILITIES WITH EMOTION) AND FAITH (FULLY ATTENTION IN THE HEART) WHICH I BELIEVE.



May 16, 2022 at 9:37 am

Today a reader,tomorrow a leader!



Comments are closed.