BMV-26 Nikola Tesla, A story behind the great scientist (Miracle numbers 3,6,9)
আমার আগের অধ্যায়ে concious and subconcious mind নিয়ে লিখতে লিখতে কোথাও যেন ভাবিয়ে তুলেছিল নিজেকে আরো একটু গভীরে গিয়ে ভাবার এই Nikola Tesla কে নিয়ে। 369 নিয়ে যেমন সামান্যতম ব্যাখ্যা হয়তো জানাতে পেরেছি লেখায়, কিন্তু এর থেকেও অনেক গুণ বেশি শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন উনি।
A Mysterious Journey of Nikola Tesla
এই 369 এর বিশদ বিবরণ আছে আমেরিকার কাছে যা আজও পৃথিবীর কাছে অধরা। উনার সম্বন্ধে আজও বহু তথ্য অপ্রকাশিত। আজ পৃথিবী তাঁর নাম জানতে পারে হয়তো Elon Musk এর সৌজন্যে,শুধু Tesla গাড়ির নামকরণের দৌলতে।
“If you only knew the magnificence of the 3,6and 9 then you would have the key to the Universe”- NIKOLA TESLA
বিশ্বাস করুন আমি নিজেও জানতাম না, এতটুকু বাড়িয়ে বলছি না। নেহাৎই Elon Musk কে নিয়ে লেখা, 369 নিয়ে লিখতে লিখতে কাকতালীয় ভাবে ঢুকে পড়েছি Nikola Tesla র এক রহস্যে ভরা জীবন কাহিনীতে।তা না হলে জানতে বা জানাতেও পারতাম না,তাঁর চমকপ্রদ এক একটা মনকে ছুঁয়ে যাওয়ার কাহিনীগুলোতে,-এ যেন এক মহেঞ্জোদরোর সভ্যতার ধংস প্রায় বিলুপ্তিকরণ।
300 টি পেটেন্ট নিজের নামে হতে পারতো , নয়টি ভাষায় নিপুন দক্ষতার সাথে কথাও বলতেও পারতেন,আজকের দিনে গোটা পৃথিবীর কলকারখানায় ব্যবহৃত সমস্ত ধরণের induction motor একমাত্র তাঁরই সৃষ্টি।আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বৈদুতিক আলো alternative current AC তাঁরই সৃষ্টি।অথচ এই বিখ্যাত বৈজ্ঞানিকের ও একদিন জীবনে বেগ পেতে হয়েছে চরম দারিদ্রতায়, অনাহারে ও কষ্টে।
শুধুই আবিষ্কার করবো একের পর এক এই ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য। সেখান থেকে নিজের নামে পেটেণ্ট আর বিপুল পরিমান অর্থ এত কিছু মোটেই মাথায় রাখেননি,সময় কোথায়? সৃষ্টিই যেখানে শেষ কথা তাতে নিজের নাম হোলো কি হোলো না কিছুই এসে যায় না তাঁর।এমনটাই হয়তো ভেবেছিলেন নিজের সম্বন্ধে এই উদাসীন ব্যক্তিত্ব।
আর সেই অলিখিত পেটেন্ট নিয়ে এগিয়ে গেছেন অন্যেরা নিজের নাম ও যশকে পৃথিবীর সামনে আবিষ্কার কর্তার তকমা দিতে। সেদিন ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে কোটি টাকার স্বপ্ন দেখেননি হায়রে Nikola Tesla, বড্ড কষ্ট হয় আপনার কথা ভাবতে। তাই হয়তো পৃথিবী তাঁকে মনেও রাখেনি। বহু মানুষ তাঁকে চেনেন ও না বা জানেন ও না তাঁর অসামান্য অবদানের কথা।
7th January 1943 সালে নিউইয়র্কের এক হোটেলের রুম নং 3327 থেকে 86 বছরের এই বর্ষীয়ান বৃদ্ধের মৃতদেহ পাওয়া যায়।যেহেতু তেমন খ্যাতির শিখরে পৌঁছননি সকলের কাছে, তাই সাধারণ মানুষের মত সকলের অগোচরে কষ্টে চলে যেতে হয়েছিল তাঁকেও।
তিনি এই হোটেলে দীর্ঘ নয় বছর কাটিয়েছিলেন শুধুমাত্র দুধ ও বিস্কুট খেয়ে, সেখান থেকে সামান্য বিস্কুট বাঁচিয়ে রাখতেন পায়রার খাবারের জন্য। আর্থিক ভাবে সম্পূর্ণরূপে পর্যুদস্ত এই বিজ্ঞানীরই নাম NIkOLA TESLA।
An introduction of Nicola Tesla since birth
Tesla র জন্ম 10ই জুলাই 1856 সালে ক্রোয়েশিয়াতে। বলা হয় জন্মের সময় এত ঘন ঘন বাজ পড়ে যা ক্রোয়েশিয়া বাসী আগে হয়তো কখনো দেখেননি। ঈশ্বর হয়তো তাঁকে এই আশীর্বাদ দিয়েই পাঠান পৃথিবীতে, এই বিদ্যুৎ সংক্রান্ত বিষয় সম্বন্ধে আবিষ্কার করতে হবে তাঁকে।
বাবা পেশায় পন্ডিত ও মা কৃষিকাজে জীবন নির্বাহ করতেন।এক দাদা ও তিনবোন এই ছিল তাঁদের সুখী পরিবার। দাদা ডেনের সাথে tesla ছোটথেকেই মাছধরা, পাখি ধরা, এই সব নিয়েই কাটিয়ে দিতেন।ছোটবেলায় দাদার মৃত্যু তাও আবার ঘোড়ার থেকে পড়ে গিয়ে, ঠিক মেনে নিতে পারেননি। দীর্ঘদিন সেই দাদার মৃত্যুর দিনটা মনে পড়তেই গুমরে গুমরে কেঁদেছেন।
“I don’t think you can name many great inventions that have been made by married men”-NIKOLA TESLA
এমন কিছু অদ্ভুত পার্থিব জিনিস ছিল যা Tesla কে ভীষণ অস্বস্তিতে ফেলে দিত। যেমন মহিলাদের সোনা, নাকের নাকছাবি, কর্পূরের গন্ধ যা থেকে নাকি তাঁর জ্বর আসতো।মহিলাদের সান্নিধ্যও তাঁর অপছন্দ ছিল,অনেকটা সেই কারণেই হয়তো বিয়েশাদি করেন নি।
বহুবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন-যেমন কলেরা, আবার একবার সামুদ্রিক ঝড়ে তো ভেসে গিয়েছিলেন মাঝ সমুদ্রে। তখনও বিদ্যুতের ঝলকানি তাঁকে যেন বার্তা দিয়েছে, Archimedes Principal প্রয়োগ করো বেঁচে যাবে। আধ্যাত্বিকতার সাথে কোথাও যেন এক যোগসূত্র খুঁজে পান এ ধরণের মানুষেরা, যেমন রামানুজন।
Life changing turning point of Tesla
অস্ট্রিয়ায় এক পলিটেকনিক কলেজে telsa র প্রথম হাতেখড়ি physics সম্বন্ধে। সেখানে ক্লাসে প্রথম দেখেন dyanamo যা DC দিয়ে চলে। tesla তখন শিক্ষক কে বলেই ফেলেন এই dyanamo DC তে না চালিয়ে AC তে যদি চালানো হয় তাহলে আরো বেশি কার্যক্ষমতা বেড়ে যাওয়া সম্ভব।
“My brain is only a receiver, in the Universe there is a core from which we obtain knowledge, Strength & inspiration”- NIKOLA TESLA
শিক্ষক কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে আসেন, ব্যস তার পর থেকেই TESLA একটা সংকল্প করেন বিদ্যুৎ নিয়ে নাড়াচাড়াই হবে আগামীতে তার সৃষ্টি।পড়াশুনো সম্বন্ধে এক উদাসীনতা চলে আসে কলেজে উঠতে না উঠতেই। তাই সে সব শিকেয় তুলে মেতে ওঠেন বন্ধুদের সাথে তাস খেলায়, আর জুয়ায় মাতোয়ারা হয়ে যান।এরপর বাবার মৃত্যু তাঁকে আবারও ছন্দে ফিরতে বাধ্য করে রোজগারের আশায়।
Thomas Edison vs Tesla Nikola
জ্ঞানী, শিক্ষিত, এমনকি বৈজ্ঞানিক মানুষের নাম শুনলেই আমাদের শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে যায়। আর সেই নামটা যদি বাল্ব আবিষ্কার কর্তা Thomas Edison হয় তাহলে তো কথাই নেই। কিন্ত আমাদের যতটুকু জানা তাঁর সম্বন্ধে এখানে ধারণাটা একেবারেই বিপরীতমুখী।
Edison বাল্ব আবিষ্কার করেছেন চারিদিকে বহু নামডাক, সে সময় আমেরিকার বেশিরভাগ ধনী মানুষদের বাড়িতে তাঁরই আবিষ্কার থেকে DC current দিয়ে আলো জ্বলতো।Edison দিনপ্রতি প্রচুর অর্থও রোজকার করতে থাকেন সেখান থেকে, আর ধীরে ধীরে একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন।
Edison জানতেন যে Tesla অনেক বেশি ক্ষমতা রাখেন তাঁর পান্ডিত্যে । তাই তাঁকে নিজেরই কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ দেন। আর শর্ত রাখেন যদি তাঁর এই circuit diagram Tesla আরো remodelling ও redesign করে দেন, তাহলে তাঁকে 50,000ডলার অর্থ সাহায্য করবেন।
Tesla তাঁর অদম্য প্রয়াসে সাফল্যের সাথে সেটি করে যখন Edison এর কাছে নিয়ে আসেন ও প্রতিশ্রুতির অর্থ দাবি করেন তখন Edison বলেন “তুমি আমেরিকাবাসীর ঠাট্টা বা মস্করা কি কিছুই বোঝো না”?বেশ দুঃখ পান উনি আর Edison এর কাছ থেকে চাকরির ইস্তফা দিয়ে চলে আসেন। জীবনে উঠতে না দেওয়ার,এই ছিল তাঁর প্রথম ধাক্কা তাও আবার Edison থেকে।
বড়ই অদ্ভুত লাগলো যে মানুষটার সম্বন্ধে শিশুকাল থেকে শ্রদ্ধায় মাথা নত হতো সেই মানুষটাও যে এত নিচ প্রবৃত্তির সেটা জেনে কোথাও যেন শ্রদ্ধায় ঘাটতি পড়লো।
ইতিমধ্যেই Tesla তাঁর AC কারেন্ট আবিষ্কার করে ফেলেন। Edison বুঝেছিলেন তাঁর আগামী ব্যবসার জীবন মন্দা হতে চলেছে। তাই নিজেকে সঠিক প্রমানের জন্য উনি Tesla র AC Current সম্পর্কে পুরোপুরি রপ্ত করে ফেলেন ও একটা AC current দিয়ে shocking chair তৈরী করে ফেলেন।
তখন আমেরিকাতে এক ব্যক্তির মৃত্যুর সাজা হয় ও ঠিক হয় Edison এর বানানো shocking chair দিয়েই লোকটিকে মারা হবে।লোকটি কে এত কষ্ট দিয়ে মারা হয় যে সেখানে যাঁরা সেই মৃত্যুর সাক্ষী ছিলেন প্রত্যেকেই ভীষণ কষ্ট পান তা দেখে। কিন্ত এরই পেছনে যে লুকিয়ে ছিল Edison এর বাজে ও কুরুচিকর মতলব সেটা কেউই জানতো না।
Edison তাই জনসমক্ষে বলেন এই হোলো AC কারেন্ট র অবগুন যা থেকে মানুষটা এতটা কষ্ট পেয়ে মরলো। DC Current হলে সেটা এতটা কষ্টদায়ক হয়তো হতো না।মানুষ বিজ্ঞান সম্বন্ধে কতটুকুই বা জানেন।
Tesla র আবার জনসমক্ষে মাথা হেঁট হয়ে গেলো, কিন্ত নিজে জানতেন আগামী পৃথিবীর AC কারেন্ট ছাড়া কোনো গতি নেই, এমনকি Edison ও সেটা যদিও তখন সকলের কাছে স্বীকার করেননি,কিন্তু মনে মনে জানতেন উনি ভুল।
Telsa কে পর্যুদস্ত করতে Edison এখানেই থেমে থাকেননি। উনি চব্বিশটা কুকুরের উপর এই AC current প্রয়োগ করেন, একটা ঘোড়ার ও একটা হাতির উপর প্রয়োগ করে তাদেরকেও মেরে ফেলেন ও একটা ছোট্ট সিনেমা তৈরী করে মানুষের মনে একটা ভীতি জাগানোর চেষ্টা করেন যে Tesla র আবিষ্কার কতটা ক্ষতিকর আজকের সমাজের কাছে। 1890 সালে AMERICAN INSTITUTE OF ELECTRIC ENGINEERS সংস্থায় TESLA কে Vice President পদে নিয়োগ করা হয়।
এর পরের সৃষ্টি Oscillator, যার ব্যবহারে যে কোনো জিনিসের frequency কে বদলানো সম্ভব।তার পর Condenser, Electric Meter একের পর এক সৃষ্টি করতে থাকেন। XRay তাঁরই এক অনবদ্য সৃষ্টি। এই Ray নিয়ে বহুআগেই বলেন এটা যেমন মানুষের শরীরে প্রয়োগে যে কোনো জায়গার হাড়ের ভেঙে যাওয়ার একটা সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়,আবার এই ray ক্ষতিকারক ও বটে।
Tesla তাঁর invension করতে করতে এতটাই মগ্ন হয়ে যেতেন যে প্রতিটা ক্ষেত্রে তাঁর সৃষ্টির Patent করাতে ভুলেই যেতেন বা প্রয়োজন ও মনে করতেন না। আর এই সুযোগটাই তাঁর আশেপাশের মানুষজন নিতেন এমনকি বহুক্ষেত্রে দেখা গেছে তাঁর সৃষ্টিকে অন্যেরা নিজের সৃষ্টি বলে চালিয়ে গিয়েছেন। একথা উনি উনার এক লেখাতেও বিশেষ উল্লেখ করেছেন।
রেডিওর আবিষ্কার কর্তা Marconi র নাম আমাদের প্রত্যেকেরই জানা, যাঁর থেকে উনি নোবেল প্রাইজও পান। অথচ এই রেডিও বানানোর বেশীর ভাগ সাজসারঞ্জাম Marconi, Tesla থেকেই নিয়েছিলেন। অথচ কোনোদিনও Marconi তাঁর কোনো লেখায় সেটা স্বীকার করেননি।
Tesla তাঁর এই radio wireless technology জানতেন কিন্ত বিশেষ একটা গুরুত্ব দেন নি।দুরদর্শী মানুষ ছিলেন তাই হয়তো সেটা রেখে দিয়েছিলেন Marconi র জন্য। উনার চিন্তাধারা তো ছিল আরো এগিয়ে উনি তখন ব্যস্ত ছিলেন কি ভাবে বিদ্যুৎ কে wireless এর মাধ্যমে স্থানান্তরিত করা সম্ভব।
সমস্ত অর্থ লগ্নিকরণ মানুষ সেই সময় ভেবেছিলেন Radio wireless technology ই হোলো আগামী দিনের ভবিষ্যত তাই তাঁরা Tesla র এই advance প্রযুক্তিকে আর চিন্তাধারাকে ঠিক মেনে নিতে পারেননি বা বোঝেন নি।
অর্থাভাবে Tesla আবারও মুখথুবড়ে পড়লেন,কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলেন না। অবসাদে দিন কাটাতে থাকলেন আর নিজেকে বেঁধে ফেললেন চারদেওয়ালে আর বাইরে লাগানো বোর্ড “Donot Disturb”।
How far Nikola Tesla was influenced by Swami Vivekanda
Archive museum এ বলা হয়েছে যে Tesla র বেশিরভাগ রিসার্চ এ বৈদিক মতের সাথে অনেকাংশেই মিল পাওয়া যায়।উনার নিজের লেখা বই Man’s Greatest Achievement সেখানে সংস্কৃত শব্দ “akasha and prana,” বিশেষ উল্লেখ পাওয়া যায়।
1895 সালে Tesla র সাথে স্বামীজীর যখন দেখা হয় তাঁদের মধ্যে অনেক কথোপকথন হয় ভারতীয় সভ্যতা নিয়ে, বেদ নিয়ে তো এক বিস্তারিত আলোচনাও করেন স্বামীজী tesla র সাথে।
শক্তি কি? এ সম্বন্ধে বলতে গিয়ে স্বামীজী বলেন আমাদের আশেপাশে প্রচুর মাত্রায় শক্তি বিরাজমান,কিন্তু সমস্ত শক্তির একটাই উৎস।মহাভারতের ব্রহ্মাস্ত্র নিয়ে Tesla র একটা উৎসাহ ছিল। এ নিয়ে এগিয়েও ছিলেন কিছুটা, তাঁর মৃত্যুর পর এই রিসার্চ সম্বন্ধে তথ্য আমেরিকা নিজের কাছেই রেখে দিয়েছে সেটা প্রকাশ করেনি।
“Science is the search for truth in the external world, Spirituality is the search for truth in the internal world”- Vivekananda
স্বামীজী সবসময় নতুনের খোঁজে বিশ্বাস করতেন। ঠিক এই একই কারণে উনি যখন চিকাগোতে যান সেখানে গিয়ে ভারতের সনাতন ধর্ম বেদ সম্পর্কে তাঁদের অবগত করান। আবার ভারতের গ্রামে যখনই গেছেন একটা গ্লোবের মাধ্যমে পৃথিবীকে পরিচয় করাতে চেয়েছেন ও modern science সম্বন্ধে গ্রামবাসীর কাছে খুলে দিয়েছেন প্রযুক্তির খুঁটিনাটি। Science & Spirituality is not a contradictory issue, but its a complementary each other।
Nikola Tesla নিজেও spirituality র উপর অগাধ বিশ্বাস রাখতেন। স্বামীজীর সান্নিধ্য তাঁর এই বিশ্বাস আরো সুদৃঢ় ও সমৃদ্ধ করে তোলে। বিশ্বব্রহ্মান্ড নিয়েও তাঁর উৎকণ্ঠা ছিল অনেক বেশি। এ ব্যাপারে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়েও ছিলেন যা আজও অধরা আমাদের কাছে, তাঁর নথিপত্র যা অপ্রকাশিত হয়েই রয়ে গেছে।
Elon Musk’s verdict about Tesla and Edison
Elon Musk এর মতে Edison একজন বিশেষ বুদ্ধিসম্পন্ন লোক ও উনি তাঁকে একজন সত্যিকারের ব্যবসায়িক মনোভাব পুষ্ট মানুষ হিসেবে পোষণ করেন।আর Tesla কে উনার চিন্তাধারা, আবিষ্কার এর জন্য যেমন সাধুবাদ জানান তেমনই এক সহানুভূতির চোখেও দেখেন। শুধুই করে গেলেন, আর পেলেন না কিছুই। ELON MUSK তাই TESLA র প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে এবং শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর ব্যাটারী চালিত গাড়ির নাম রাখেন TESLA।