blog

BMV-1 What is BLOGGING IN BENGALI,

Blog সম্পর্কে বিবরণ ও পরিচিতি

INTRODUCTION

Blog এ ওঠার সহজ পদ্ধতি

আজ অর্থাৎ 16th অক্টোবর, 2020, এই ব্লগের শুভারম্ভ অর্থাৎ শুভমুহূরত। তাই আজ প্রথম নিবেদন সকলের জন্য ব্লগ সম্পর্কিত নানান তথ্য তুলে ধরা। বাংলা ও বাঙালীর ব্লগ সম্পর্কে খুঁটিনাটির o বিশদ বিবরণ। যদিও ইতিপূর্বে আমার কিছু লেখা হয়ে গেছে ব্লগ সম্পর্কিত। sadamata101.blogspot. com এ। যেখানে থাকছে শুধুমাত্র কবিতা, ও ছোটো গল্প।আর জীবনের কিছু অভিজ্ঞতা যেটা আমার আপনার প্রায় একই ।এখন থেকে এই ব্লগে থাকবে একমাত্র Affiliate Market।

প্রযুক্তির অত্যাধুনিক তথ্য ও নানান বর্তমান খুঁটিনাটি। Affiliate Market যেখান থেকে অত্যন্ত সহজ উপায়ে রোজগারের এক বিকল্প পদ্ধতি। বিশেষত মহিলাদের জন্য যাঁরা দিনের শেষে তাঁদের অবসর সময় থেকে ঘন্টা দুয়েক সময় বার করতে পারেন। বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জনও করতে পারেন। একটাই সুবিধে না আপনাকে কোনো অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। নাকি আপনার লগ্নি করা পুঁজির মুনাফার জন্য চিন্তা করতে হচ্ছে। যাকে বলা হয় ROI অর্থাৎ Return on Investment ।

Utility of Bengali Blog

ঝুঁকি একটাই সেটা হোলো আপনার চিন্তা শক্তি ব্যস এতটুকুই। যে যত তাঁর চিন্তাশক্তি কাজে লাগাবেন তাঁর সেটাই পুঁজি। গল্প, কবিতা ও জীবনের নানান মুল্যবোধ, কোনো বাস্তব ঘটনা সমস্ত কিছুই হোলো blog।বাস্তবে কিন্ত অকপটে আপনারা লিখেই চলেছেন social media যেমন facebook, twitter, whatsapp, ও নানান জায়গায়।

কিছু পাওয়ার আশায় নয় শুধুমাত্র কমেন্টস বা লাইক পেলেই একেবারেই গদগদ। একই জিনিস করুন, একই ভাবে করুন শুধু মাধ্যমটা একটু আলাদা। এতোগুলো কথা বলার একটাই কারণ স্বাবলম্বী হোন নিজের কাছে, আর মন যদি চায় লেগে পড়ুন এখনই ।বুঝুন কি ভাবে হবেন একজন ভালো blogger নিচে বিশদ ভাবে বলা আছে step by step।

হতে পারে আপনি নিজেও একদিন কয়েকগুন অর্থ রোজগার করতে পারেন তাও আবার প্রতিমাসে। যেখানে হারাবার কিছুই নেই শুধু পাওয়ার আর আপনার প্রতীক্ষা। এটাই হোলো আজকের দুনিয়ায় digital marketing ও e-commerce। যা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ পৌঁছে দেবে আপনাকে ঘরে ঘরে একমাত্র ও শুধুই একমাত্র bolg এর মাধ্যমে।

আপনার graph যেটি দেখাবে

বর্তমানে আমার এই ব্লগে থাকছে আমার নানান তথ্য। একেবারে কালের সাথে তাল মিলিয়ে কিছু product Description। যেটি পুরোদমেই affiliate market এর সাথে জড়িত। নজর রাখুন, আমার সাথে সাথে আপনারাও চলুন। তাই google এ গিয়ে টাইপ করুন blogmastersvoice. com ।যেটি আমার সম্পূর্ণ ভাবে নিজস্ব ওয়েবসাইট।

WHAT IS BLOG?

Bolg সম্পর্কে তথ্য

Blog হোলো আপনার নিজস্ব কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য,যা আপনার জানা অনেকে হয়তো সেটা জানেনই না। আপনি google এর সাহায্যে আপনার জানা সেই তথ্য আপলোড করে অনেকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।আর সেখানেই আপনার পারিশ্রমিক পাবেন google থেকে। প্রতিটি মানুষের নানান ব্যাপারে নানান বিষয়ে একটা অভিজ্ঞতা থাকে।

কেউ হতে পারে লিখতে ভালো লাগে, আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ভ্রমণ সম্বন্ধে একটা বিস্তারিত জ্ঞান।কেউ ফোটোগ্রাফি, কেউ হাস্যকৌতুক নিয়ে, আবার কেউ Mims।কেউ পড়াশুনো নিয়ে, কেউ খুব ভালো আঁকেন। আবার অনেকে রন্ধন শিল্পে পটু, এক অর্থে যিনি যে ব্যাপারে পারদর্শী। সেটাকেই জনসমক্ষে তুলে ধরা একটা ব্লগের মাধ্যমে সারাটা পৃথিবী জুড়ে। আমরা সকলে জানি Google হোলো একটা Search Engine।

যেখানে সব কিছুই পাওয়া যায়। আবার এটাও ঠিক আমরা হয়তো জানিনা যে, আমরা google কে তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ না করলে সে ও কিন্তু আরেকজনকে জানাতে পারবে না।সেক্ষেত্রে আমাদের ধারণাটি একেবারেই ভুল।

Types of blog

একটা ছোট্ট উদাহরণ দিলে পরিষ্কার হয়তো বোঝা যাবে যেমন ধরুন “মিচকানি”। এক বিশেষ ধরণের আটা দিয়ে তৈরী খাবার আমাদের ছোটবেলাকার খাওয়ার। খুঁজুন google এ পাবেন না । কারণ একটাই যেহেতু আমরা কখনোই তাঁকে সমৃদ্ধ করেনি তাই সে জানে না। আমাদের দেওয়া তথ্যই তো goggle তার search engine এ অতি যত্নে রাখে। এরকম বহু জিনিস আছে আপনার আশেপাশে যা আজও google এর কাছে অজানা।

তাই google কে সমৃদ্ধ করুন, আপনি নিজেও আর্থিক ভাবে সমৃদ্ধ হোন আপনার দেওয়া তথ্য দিয়ে। হতে পারে আপনার জানা এমন কিছু তথ্য আছে যা google এ নেই।আর সেটাই আপনি google এ post করে হয়ে যেতে পারেন কয়েক লক্ষ ডলারের মালিক মুহূর্তেই। বহু সময় কাটান হোয়াটস্যাপ, ফেইসবুক এ ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনে।

একবার ভাবুন তো কি পেলেন, হয় মজা, না হয় দ্বন্দ্ব,বা ঝগড়া।আদৌ কি মানসিক বিকাশ হোলো, মাথায় তো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার জাল বুনেই চলেছেন সর্বক্ষণ। তাই বলি কি বাজে সময় না কাটিয়ে লিখুন আর জীবনের বোধ টুকু তুলে ধরুন সবার কাছে। দেখবেন অর্থের ব্যাগ নিয়ে যিনি দাঁড়িয়ে আছেন আপনার জন্য উনিই হলেন google।

কেন blog লিখবেন

এবারে ভাবছেন google কে জানিয়ে আপনার কি লাভ। তাতে প্রথমেই মাথায় যেটা আসে, সেটা হোলো আর্থিক ক্ষেত্রে আমার মুনাফা কত?

প্রথমেই বলি ইংরেজিতে লেখা বহু তথ্য google প্রায় সমৃদ্ধ।সেটা হতে পারে আশি শতাংশ, কারণ সারা পৃথিবী জুড়ে প্রত্যেকে ইংলিশেই লেখেন।তাই google নিজেও চায়, যে যাঁর প্রাদেশিক ভাষায় লিখুন তাতে google সমৃদ্ধি লাভ করবে। আপনার দেওয়া সমস্ত তথ্য google এর search engine এ অতি যত্ন সহকারে থাকবে।

Earn from Bengali Blogging

Bolg সম্বন্ধে বাংলায়

ধরুন আমার Blog নিয়ে বাংলায় লেখা এটাও কিন্তু একটা blog। যেটা পড়ে আপনি নিজেও উদ্বুদ্ধ হতে পারেন, আর নেমে পরতে পারেন blog লিখতে । কোনো বাঙালীর বা যে কোনো জাতির মানুষ আজ ইচ্ছে করলো ব্লগে লিখবেন।ভাবছেন শুরু করবেন কি ভাবে? উনি টাইপ করলেন google এ গিয়ে ” বাংলায় কি ভাবে blog লেখা যায়। blog তৈরী করবো কি ভাবে, ব্লগে লেখার উপকারিতা কি? ”

সঙ্গে সঙ্গে আমার এই লেখাটি হয়তো উঠে আসবে আপনার কাছে। যা আপনাকে blog তৈরী করতে সাহায্য করবে। কিছুই না সারাদিনে কাজের ফাঁকে একটু সময় বার করে লিখুন শুধুমাত্র একটা বা দুটো বছর।ব্যস আপনার রোজগার শুরু প্রতি মাসে। মনে রাখবেন যে ফসল আপনি আজ বুনছেন সেটার ফল খুব বেশি হলে দুই বছর।তারপরেই আপনার হতে পারে মাসিক আয় একেবারেই খুব কম করে বললে যেটা, সেটা হোলো আনুমানিক একলক্ষ টাকা।

বাকিটা না হয় নিজেই হাতেনাতে জানতে পারবেন। এবিষয়ে আরো বিস্তারিত যদি জানতে চান কমেন্টস এ লিখুন আমি আরো বিশদ ভাবে আপনাদের জানাবো। তবে বলতে পারি আর্থিক মুনাফাটা হোলো কয়েক লক্ষ, প্রতি মাসে, যা হয়তো আপনাকে সরকারী বা বেসরকারি সংস্থায় কাজ করে,অনেক ঘাম ঝরিয়ে আনতে হয়।

এক বাড়তি কিছু রোজগারের সম্ভবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যতের নাম blog। যা আপনার সন্তানের জন্য জমানো SIP, FIXED DEPOSIT থেকে কয়েক গুণ বেশি। আসুন জেনে নেওয়া যাক কি ভাবে তৈরী করবেন এই BLOG।

HOW TO CREATE A BLOG

Blog এর logo
যেটা আপনার screen এ আসবে
Blog দেখতে কেমন হয় একটা ছোট্ট পরিচিতি

Blog হোলো google এরই আরেকটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। Blog শুরু করার আগে প্রথমেই যেটা আপনাকে করতে হবে আপনার একটা নিজস্ব mail id create করা।সেটা google এ অর্থাৎ gmail এ একটা account। চেষ্টা করুন আপনার blog account খুলতে ,হয় Laptop বা Desktop এ ।কারণ মোবাইলে খোলা সম্ভব নয় ।বহু option আপনি মোবাইলে পাবেন না।

প্রয়োজনে আপনি সেটা যেকোনো সাইবার ক্যাফে তে গিয়ে খুলতে পারেন প্রথম বারের জন্য। এরপর আপনি টাইপ করুন gooogle এ www.blogger. com এ। সঙ্গে সঙ্গে একটা option যেটা আপনার সামনে আসবে সেটা হোলো Create a Blog সেখানে ক্লিক করুন। এরপর সে আপনাকে চাইবে আপনার gmail account ।আপনার পূর্ব নির্ধারিত যদি কোনো gmail account থাকে সেটা দিন ।বা নতুন করে account খুলুন, টাইপ করুন ও password দিন।

Steps to create a blog

google আপনার থেকে একটা recovery email বা আপনার ফোন নাম্বার চাইবে। যেখানে সে একটা OTP পাঠাবে । যা আপনার দেওয়া মোবাইলে নম্বরে সঙ্গে সঙ্গে চলে আসবে ।আপনি যে মুহূর্তে সেই OTP দেবেন ।আপনার সামনে আরেকটি স্ক্রিন খুলে যাবে । যার বাঁ দিকের উপরে লেখা থাকবে Create Blog ।যখনই সেখানে ক্লিক করবেন সঙ্গে সঙ্গে একটা box খুলে যাবে ।যার মধ্যে লেখা থাকবে ” Choose a URL for your blog” ।

এখানে address লিখুন যেটিই আপনার নাম

ঠিক তার নিচে একটা লেখা আসবে address। এখানে একটু সতর্ক থাকবেন।কয়েকটি বিষয়ে,এক,মনে রাখবেন আপনি যেই নামটা দেবেন সেটাই কিন্তু আপনার ব্লগে থেকে যাবে।কোনো ভাবেই পরবর্তী কালে তা বদলানো সম্ভব নয় ।তাই বেশ কিছু নাম আগের থেকেই ঠিক করে রাখুন। যাতে আপনাকে তখন ভাবতে না হয়। দুই চেষ্টা করবেন আপনার দেওয়া নামটি যেন যুক্তিপূর্ণ হয়। কারণ যিনিই আপনার ব্লগ টি খুলবেন উনার যেন নামটা পড়েই বোঝা যায়।

Nomenclature of URL

যে আপনি কোন বিষয়ের উপর পারদর্শী। যা আপনার ব্লগের address পড়েই বোঝা যায়।যেমন ধরুন আপনি রান্না সম্বন্ধে যদি এই ব্লগে লেখেন। তাহলে সেটা হতে পারে cooking shooking, বা cooking passion, cooking art, কিছুটা এরকম। তিন, কোনো অবস্থাকেই কোনো নামকরা Brand বা কোনো কোম্পানির নাম দিয়ে ব্লগ খুলবেন না।এতে আপনার কয়েক হাজার ডলারের জরিমানা হতে পারে। সুতরাং এ ব্যাপারে অতি সতর্ক থাকবেন প্রথমেই।

এবারে বলি address লেখার মানে, আপনার নামটা দেওয়ার পরেই save option এ গিয়ে save করে নিন। আপনার blog ready এর পর থেকে যেটি আপনি বরাবর type করবেন google এ গিয়ে সেটি ধরুন হতে পারে sadamata101.blogspot. com।অর্থাৎ প্রথমে আপনার blog এর নাম তারপর আসবে.blogspot. com । আসুন শুরু করা যাক এবারে blog এ লেখা। ঠিক বাঁ দিকের উপর লেখা ” + NEW POST” সেখানে ক্লিক করলেই খুলে যাবে আরেকটি SCREEN। যার বাঁদিকের উপরে লেখা আছে “TITLE “

উপরের তীর চিহ্নটির স্থানে আপনি title দিন

এখানে আপনি দেবেন আপনার নিচে লেখার একটি প্রসঙ্গ বা HEAD LINE ।অর্থাৎ আপনি কি বলতে চাইছেন।ধরুন সেটা হতে পারে ” ইলিশ মাছের ভাপা ” ।আর নিচের বক্সে তার বিশদ বিবরণ, অর্থাৎ আপনার রন্ধন প্রণালী।

একটা পরিচিতি আপনার নামের পর

Title blog

আপনি যদি বাংলা বা অন্য কোনো ভাষাতে লিখতে চান ঠিক title এর নিচে একটা menu bar আছে ।একেবারে ডানদিকে তিনটে point আছে সেখানে ক্লিক করুন। সাথে সাথে একটা গ্লোবের ছবি খুলে যাবে। আর সেখানেই ক্লিক করলে খুলবে একেবারে alphabetical order এ আপনি যে ভাষায় লিখতে চান। লেখা শেষ, এবারে ডানদিকে যেখানে post setting লেখা আছে ঠিক তার নিচে আছে “LABELS “।

যেখানে আপনাকে দিতে হবে কিছু লেখা সম্বন্ধে খুঁটিনাটি, অর্থাৎ যার উপর দাঁড়িয়ে আছে আপনার লেখাটি। উদাহরণ স্বরূপ বলি” ইলিশ মাছের ভাপা ” করতে কি কি উপকরণ লেগেছে। সেটা ধরুন হতে পারে ইলিশ মাছ, সর্ষে, আর যা যা উপকরণ লাগে। labels দেওয়া অতি আবশ্যক ।কারণ কেউ যদি google এ search করে সর্ষে তখন আপনার labels এ দেওয়া মূল্যবান কথাটা লিখলেই আপনার “ইলিশ মাছের ভাপা ” খুলে যাবে ।

তাই বরাবর চেষ্টা করবেন labels এ দেওয়া নাম গুলো বেশি বেশি করে দিতে। কমা দিয়ে দিয়ে যা আপনার লেখাকে আরও সমৃদ্ধ করবে। বলা প্রয়োজন যে প্রত্যেকটি লেখা একটা নম্বরিং বিশেষ প্রয়োজন ।

এতে আপনারই সুবিধে হবে আপনি কতগুলো post করলেন। তারপর উপরের ডানদিকে publish লেখাটিতে ক্লিক করলেই সে জিজ্ঞাসা করবে “publish post ?” । আর confirm লেখাতে ক্লিক করলেই আপনার লেখা post হয়ে গেলো google এ। অর্থাৎ সারা পৃথিবী জুড়ে আপনার লেখাটির বিচরণ শুরু হয়ে গেলো। এরপর আসি বাঁ দিকে +New Post এর ঠিক নিচে stats লেখাটিতে যেটি হোলো statistics।

একটা সম্পূর্ণ পরিচিতি আপনার blog এর views

Stats description of blogspot

এখানে আপনি পাবেন সারাদিনে কে কতবার আপনার লেখা দেখেছেন।সারা মাসের ও বছরের views কত।ঠিক তারই নিচে পাবেন প্রতিদিনকার graph যা দেখে আপনি অনায়াসে ঠাহর করতে পারবেন । এই মুহূর্তে আপনার graph কি বলছে, উর্ধমুখী না নিম্নমুখী। graph এর নিচেই” more about this blog” এ ক্লিক করুন।জানতে পারবেন কতজন আপনাকে দেখেছেন ।

কোন কোন social media সেটা কোন কোন মোবাইলে দিয়ে, বা laptop এ। কতজন লোক কোন software ব্যবহার করে তাঁরা দেখেছেন। আরও নিচে scroll করলে যেটা আপনাকে ক্ষনিকের আনন্দ দেবে। সেটা হোলো পৃথিবীর কোন কোন দেশ থেকে আপনার লেখার view এসেছে।

এক অর্থে আপনার লেখার পোস্টের এক বিস্তারিত বিবরণ। যা আপনাকে আরও ভালো ভালো লিখতে ও এগোতে সাহায্য করবে।এরাই কিন্তু আপনার আগামী দিনের খদ্দের যাঁরা আপনাকে বাঁচিয়ে রাখবেন । আপনার bank balance বাড়াতে সাহায্য করবে সারাটা জীবন ধরে। তাই ভালো ভালো post করুন।

আপনার চিন্তাশক্তিকে কাজে লাগান। আর এগিয়ে চলুন। আসা যাক বাঁ দিকে ” stats ” এর ঠিক পরের পরের লেখাটিতে যেটা হোলো আপনার উপার্জন মানে পারিশ্রমিক ” $ EARNINGS”।এটাই হোলো সেই আশ্চর্য প্রদীপ যা আপনার লেখা views এর উপর নির্ভরশীল।

একটা পরিচিতি কোথা থেকে আপনি $ পেতে পারেন

When adSense activate

google এর একটা নির্দিষ্ট parameters আছে সেটা পেরোলেই আরেকটা ধাপ খুলবে।যাকে বলা হয় AdSense এটাই হোলো সাফল্যের শেষ চাবিকাঠি। এখানেই আসবে আপনার লেখার উপর add যা google নিজেই দেবে। যত add তত পয়সা তাও আবার dollar এ।

মনে রাখবেন যেদিন থেকে add আসা শুরু হবে, তার কিছুদিনের মধ্যেই google আপনার bank accounts details চাইবে। google এর তথ্য অনুযায়ী প্রতিমাসে সে আপনার একাউন্ট এ নির্ধারিত অর্থ দেবে মাসের পনেরো থেকে কুড়ি তারিখের মধ্যে। যা আপনার একাউন্ট এ আসবে পরের মাসে দশ তারিখের মধ্যে।

এরপরের যে গুলো আছে অর্থাৎ pages, layout, theme, setting, reading list , viewblog এ সম্বন্ধে কিছু বলছি না। এগুলো অতি সাধারণ, একটু ঘাঁটাঘাঁটি করলে নিজেই বুঝতে পারবেন।

পোস্টের পর scrren এ কেমন দেখতে লাগে

Blogs Category

BLOG হতে পারে আপনার কবিতা ও গল্প, TECHNOLOGY, NEWS প্রত্যেকদিনের অন্তত পাঁচটা মুখ্য খবর। GARMENTS, TREE PLANTATION, উৎসব, গান বাজনা যার কথাগুলো অনেকে খোঁজেন GOOGLE এ গিয়ে। GIFT ITEM, শরীর সম্বন্ধে যোগা, DIET,RAILWAY PNR STATUS।

যে কোনো সরকারী চাকরির ফর্ম ও বিশদ বিবরণ। হতে পারে যেকোনো পরীক্ষার result। এমনকি কোনো subject অর্থাৎ পড়াশুনো সংক্ৰান্ত একটা বিবরণ। নানান বাদ্যযন্ত্র,পশুপাখি ও তাদের খাওয়ার দাওয়ার, ভ্রমণ, অর্থাৎ আপনার নিজের প্রতিদিনের ভালোলাগার জায়গাটায় হোলো ব্লগ।

What is Niche

অঙ্কুর যার থেকেই গাছের বা চারার সৃষ্টি

Niche এই কথাটা খুবই ছোটো হলেও কিন্তু একটা মারাত্মক ভূমিকা পালন করে ব্লগের ক্ষেত্রে। ইংরেজিতে যার উচ্চারণ নিস্, এ এমন এক অঙ্কুর যার থেকে চারা গাছের সৃষ্টি।আর সেখান থেকেই গাছ ও পরবর্তী কালে ফল। যেমন ধরুন আপনি যে গান ভালোবাসেন সুগুলিই যদি alphabetically লিখে রাখেন ব্লগে, আর সেই ব্লগের নাম যদি “গান ও গানের কথা “ হয়।

Utility of Niche

আর সারা পৃথিবীর মানুষ যখন google এ খুজবে গানের কথা গুলো তখন আপনাকেও পাবে সেখানে।এ কাজ করতে কতক্ষন সময় লাগবে শুধু কোথাও থেকে নেবেন আর আপনার ব্লগে পোষ্ট করবেন কাজ শেষ।কাজটা করতে খুব বেশি হলে কুড়ি মিনিট। তবে হ্যাঁ আরেকটা কথা এ কাজ সবাই করছে তাই হয়তো আপনার স্থান google এর তালিকায় অনেক নিচে থাকবে । লোকে দেখবে ঠিকই কিন্তু আপনাকে সবার থেকে আলাদা হতে হবে ।তাই সামান্য কিছু বুদ্ধি খাটাতে হবে।

যেমন ধরুন মান্না দের গান আমরা সকলেই কমবেশি ভালোবাসি।কোনো একটা বাংলা গান ধরা যাক যেমন   “ ও চাঁদ সামলে রাখো জোছনাকে “, এই সামান্য গানটা আপনি অনায়াসে কপি করে আপনার ব্লগে পোষ্ট করে দিতে পারেন।

Suitable example of Niche


একটা ছোট্ট গল্প বলি পুলক বন্দোপাধ্যায়, মুম্বাই থেকে ফিরছেন সঙ্গে মান্না দে।বেশ সন্ধ্যে হয়ে এসেছে, তখন উনাকে সবাই চেনেন,ততদিনে বেশ নাম ও করেছেন। এক জন বিমান সেবিকা তাঁকে বারবার এসে কিছু খাবেন কিনা জানতে চাইছেন। আসলে সেই সেবিকা তাঁর সাথে আলাপ করতে চাইছেন।

এদিকে পুলক বাবু জানালার পাশে বসে পূর্ণিমার রাতে আকাশে চাঁদ দেখছেন।আর মনে মনে গান বাঁধছেন।কিন্তু কিছুতেই গানটা মনঃপুত হচ্ছে না। সেবিকাটি এসে আবারও তাঁকে জিজ্ঞাসা করাতে উনি খুবই অসন্তুষ্ট।তাই কিছু বলার আগেই সেবিকার মুখের দিকে তাকাতেই একেবারে তাঁর হড়হড় করে সে গান বেরিয়ে এল।

আর উনি লিখে ফেললেন সেই বিখ্যাত গান যা আমাদের মনে এখনো সারাক্ষন আমরা আউড়ায়। বিমান সেবিকাটি এতই সুন্দরী ছিলেন তাই পুলক বাবু মেল বন্ধন ঘটালেন চাঁদের সাথে সেই সেবিকাটির। আসলে গল্পটা কেন বললাম বলুন তো? আমার এই গল্পটাই হোলো NICHE (নিস) তাই বললাম এতো গুলো কথা । আপনার গানের সাথে সাথে এ ধরণের কাহিনী ছোটো ছোটো লিখে post করুন। দেখবেন আপনার blog এ ট্রাফিক আসতে বাধ্য।

What is backlink

একটি bolg এর সাথে আরেকটি blog এর মেলবন্ধন

ধরুন আপনি একটা ধারাবাহিক গল্প লিখছেন যেটা আপনি একই সাথে দিতে চান না। বা সেটিকে সাপ্তাহিক ভাবে প্রকাশ করতে চান। ধরুন সেই গল্পটা আপনি বহুদিন ধরে লিখেই চলেছেন। পাঠকের বোঝার একটা সহজ উপায়ই হলো backlink যা জুড়ে দেবে আপনার সমস্ত লেখাকে। প্রত্যেকটা লেখার একটা নিজন্ব link তো হয়। আপনার পরবর্তী লেখার লিংকটি কে আগের লেখায় যোগ করে দেওয়াকেই বলা হয় backlink।

যাতে পাঠকের খুঁজতে না হয়।সে লেখার শেষে link টি ক্লিক করলেই অনায়াসে চলে যেতে পারবে, পরের গল্পে। এটার ও বিশেষ প্রয়োজন আছে।পাঠককে আকৃষ্ট করার জন্য এটা না করলে কোনো পাঠক হয়তো চলে ও যেতে পারে।পরে পড়বো বলে, তাই এক অর্থে পাঠক কে সর্বক্ষণ আটকে রাখার আপনার লেখায়, তারই নাম হোলো backlink।

External Backlink

আজ এমন একটি সহজ backlink বলবো যা আপনি অতি সহজেই organic traffic আনতে পারেন আপনার লেখায়।

উইকিপেডিয়ার logo

তার আগেই বলি organic traffic কি। যখন আপনার কোনো লেখা post করছেন তিনি আপনাকে চেনেন ও না। কিন্তু বলতে পারেন এক অর্থে আপনার লেখার ভক্ত। এটাকেই বলা হয় organic traffic।ইন্টারনেটে সবথেকে পাওয়ারফুল ওয়েবসাইট থেকে আপনি কি ভাবে backlink বানাবেন। উইকিপেডিয়া পৃথিবীর সবথেকে বৃহৎ দশটি অথরিটি domain এর মধ্যে একটি। এর domain অথরিটি 98 আর এলেক্সা rank 9।

অর্থাৎ উইকিপেডিয়ার domain rating 96 ও organic traffic 2.5billion। যেহেতু এখানে organic traffic বেশি তাই অনায়াসে আপনি এখানে traffic আনতে পারেন।যেহেতু আপনি external backlink ব্যবহার করছেন । যেমন ধরুন আমার এই লেখাটি blog সংক্রান্ত তাই উইকিপেডিয়াতে গিয়ে আপনি search option এ গিয়ে type করুন blog। এর সেখানেই একেবারে নিচে external link পাবেন।

ঠিক তার পাশেই edit option সেখানে গেলেই আপনি বেশ কিছু link পেয়ে যাবেন। যেকোনো লিংকের উপর আপনার link টা যোগ করে দিন অর্থাৎ paste করে দিন । তাহলেই আপনি পেয়ে যাবেন বিপুল পরিমান oraganic traffic।সেখান থেকে তাতে যাঁরাই উইকিপেডিয়া খুলবেন আপনার আনুসাঙ্গিক post খুঁজবেন সরাসরি চলে আসবে আপনার পোস্টে। শুধু একটাই অসুবিধে আপনার লেখাটি যদি ভালো না হয় সেক্ষেত্রে উইকিপেডিয়া আপনাকে সেখানে কয়েকদিন রেখে হয়তো external link টা কেটে দিতে পারে।

তার জন্য আপনি একটা account করে নিন উইকিপেডিয়া তে।একেবারে google account খুলতে যে ধরণের নিয়মাবলী একেবারে সে রকমেরই। তাতে সুবিধে হোলো যেহেতু আপনার account আছে উইকিপেডিয়া আপনার link টিকে সহজেই তারা বাদ দিতে পারবে না।

Backlink সম্বন্ধে একটা ধারণা

What is Affiliate Marketing

কি ভাবে affiliate marketing কাজ করে

Affiliate Marketing হোলো কিছু নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট নিয়ে কিছুটা সে সম্বন্ধে জানা। ও তার কিছু অভিজ্ঞতা ব্লগের মাধ্যমে লোকজনকে জানানো।এক অর্থে একটা marketing এর কাজ করা সেই কোম্পানির হয়ে।যে যত ভালো করে লিখতে পারবে ও বিশদ ভাবে promote করবে সেই কোম্পানির product নিয়ে। তার মধ্যে একজনের নাম বলবো AMAZON । GOOGLE এ AMAZON টাইপ করুন , সেখানেই পাবেন AMAZON AFFILIATE।যে যে প্রোডাক্ট গুলো AMAZON AFFILIATE এর মধ্যে পড়ছে অর্থাৎ AMAZON চাইছে তাদের হয়ে আপনি মার্কেটিং করুন।

তার একটা লিস্ট নিচে দেওয়া থাকে, যেখানে পরিষ্কার ভাবে AMAZON বলে কোন প্রোডাক্টের কতটা AFFILIATE BONUS আছে মানে percentage আছে।

How far affiliate Market is helpful for your blog

আপনাকে শুধু সেই প্রোডাক্ট নিতে হবে তার features সম্বন্ধে যেটা বলা থাকে। সেটাই আপনি আপনার ভাষায় লিখে দিন । আর ঠিক তার নিচে একটা link থাকে সেই লিংকটা কপি করে আপনার ব্লগে পোষ্ট করে দিন। ব্যস আপনার কাজ শেষ। এবার একটা উদাহরণ দিয়ে বলি বুঝতে সুবিধে হবে। ধরুন খুব পছন্দের একটা জামা যা AMAZON AFFILIATE এ আছে আপনি   তাকে প্রমোট করছেন আপনার ব্লগে।

এবার ধরুন আহমেদাবাদে একজন আপনারই এই BLOG দেখে তার ও পছন্দ হোলো সেই জামাটা।সে কি করলো জামাটা তো কিনলোই, উপরন্তু সে প্যান্ট, জুতো, ব্লেজার, টাই, এতো কিছু কিনলো। সব মিলে ধরে নেওয়া যাক তার বিলিং হোলো পনেরো হাজার টাকা। AMAZON কি করবে তার total billing এর উপর আপনাকে percentage দেবে।

সেটা ছয় থেকে নয় শতাংশ হতে পারে। যেহেতু আপনার link আগের থেকেই করা আছে blog এ তাই Bank Account দিতে লাগবে না। সেই অঙ্ক টি এমনিতেই চলে আসবে। এর জন্য আপনাকে লিখতে হবে না AMAZON কে AMAZON দাদা কি হোলো টাকাটা পাঠান।

এখানে তো শুধু AMAZON এর কথা বলা হোলো ।এই ধরণের AFFILIATE CO. সারা পৃথিবী জুড়ে প্রচুর আছে নাম বলে শেষ করা যাবে না। আরেকটু সহজ কথা বলি আপনি যদি AMAZON AFFILIATE এ NOTIFICATION দিয়ে রাখেন এখন থেকেই, যে মুহূর্তে ওরা কোন PRODUCT LAUNCH করবে তার notification আপনার কাছে আসবে।

আর আপনি সেটা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ব্লগে পোষ্ট করে দিন কাজ শেষ। এর আরেকটি সুবিধে হোলো ব্লগে লেখা। রোজগারের দ্বিতীয় উপায় যা আপনার জন্য আরও একটা পথ খুলে দিল বাড়িতে বসেই। সারা পৃথিবী জুড়ে বহু লোক আছেন যাঁরা তাদের অবসর সময়ে এখান থেকেও কামাচ্ছেন প্রতি মাসে বিপুল পরিমান অর্থ।

What is SEO?

SEO সম্বন্ধে একটা ধারণা

SEO কথাটির আক্ষরিক অর্থ হোলো search Engine Optimisation। যে কোনো লেখাকে google এ rank করাতে হলে অর্থাৎ আপনার লেখাটাই যেন type করলে google এ সবার উপরে আসে তার জন্য তিনটে জিনিস অতি আবশ্যক। সেই তিনটে জিনিস হোলো Technical SEO, ON PAGE SEO, আর OFF PAGE SEO ।

What is Technical SEO?

কি কি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন

আপনার TECHNICAL SEO একেবারে Perfect হওয়া অতি আবশ্যক। একমাত্র সেটা হলে বুঝবেন আপনার লেখাটি google এ rank করবে খুব শিগগির। on page seo এমন একটা technical term যা google এর search engine বলে দেয় সহজেই আপনার post কি topics নিয়ে বলতে চাইছে।বা আপনার লেখার এমন কি keyword আছে যা google এ rank করানো যায়।

এ ক্ষেত্রে google এর কিছু Algorithm আছে। যা চালিয়ে সে বুঝে ফেলে যে আপনার লেখা পোস্টটা কতটা সঠিক বা তাদের technical Seo ওর সাথে মিল খাচ্ছে কিনা। প্রায় দুশোর উপর এই ধরণের alogorithm আছে google এর কাছে। প্রথমেই বলি এই algoritham হোলো set of instruction যা দিয়ে সে দেখে যে লেখার প্রতিটা ধাপ।এমন কি keyword আছে আপনার লেখায় যাতে আপনাকে google এ rank করানো সম্ভব।

Algorithm কেন ব্যবহার হয়

Types of SEO

এতে খুব কম সময় লাগে কিন্তু একবারই করতে হয় এই on page seo। যদি সে ক্ষেত্রেও rank না করে google এ তাহলে আপনাকে off page Seo করতে হয়। অর্থাৎ আপনার লেখায় backlink দিতে হয় যাতে সে rank পায়। এক্ষেত্রে keyword অনেক ভূমিকা পালন করে। keyword কথাটি হোলো,যেটা আপনি বা আমরা সকলে type করি google এ হামেশায়। এই টার্গেটেট key word থেকে আপনি পেতে পারেন organic ট্রাফিক বা ফ্রি ট্রাফিক। আপনার domain Name একেবারে যা লিখছেন সেটা প্রাসঙ্গিক যেন হয়।

আর server location অনেক বড় ভূমিকা নেই ব্লগের ক্ষেত্রে। আপনি যদি indian হোন চেষ্টা করবেন server যেন Asia pacific হয়।এতে সুবিধে হোলো কাছের হলে আপনার blog মুহূর্তে খুলে যাবে।আর দূরে হলে ধরুন USA যদি হয় সেক্ষেত্রে আপনার blog খুলবে কিন্তু কিছুটা হলেও সময় লাগবে। page speed এর ও একটা ভূমিকা আছে যাতে আপনি plugin ব্যবহার করতে পারেন। AMP PLUGIN ব্যবহার করতে পারেন যাতে আপনার PAGE খোলার SPEED আরও বেড়ে যাবে। লেখার শেষে SITE STRUCTURE এর উপর একটু ধ্যান দিন।

CATEGORY, NAVIGATION, TAG, SITE MAP, BACK GROUND , এই সমস্ত কিছুই আপনাকে সাহায্য করতে পারে ।একটা উন্নতমানের BLOG এর ক্ষেত্রে। SSL cerificate এটাও কিন্তু ভাবা উচিৎ কারণ আপনার site কতটা secure। যাতে যাঁরা আসবেন তাঁরা যেন পুরাটাই ভরসা করতে পারে। যে সমস্ত ভালো ভালো link আছে আপনি তাঁকেও আপনার ব্লগে আনতে পারেন । আপনার blog mobile friendly হওয়াটা বিশেষ জরুরি। যাতে যিনিই আসবেন উনি যেন অনায়াসে খুলতে পারেন আপনার site টিকে।

HTML ERROR মানে আপনার লেখায় কোনো ধরনের CODING এর ERROR হতে পারে ।সেটা আপনি web masters tools দ্বারা ঠিক করে নিতে পারেন। site map হোলো আপনার ওয়েবসাইটের map, HTML , XML SITE আপনি ব্যবহার করতে পারেন। HTML এর ব্যবহার users দের জন্য, XML ব্যবহার করা হয় SEARCH ENGINE এর ক্ষেত্রে। অনেক ধরণের PLUGIN হয় যেমন ধরুন YOAST PLUGIN আপনি এটা ব্যবহার করতে পারেন SITE MAP ব্যবহার করার জন্য।

ON PAGE SEO

ধারণা on page seo করতে

দ্বিতীয়টি হোলো ON PAGE OPTIMISAION, আপনার প্রত্যেকটি পোস্টকে optimise করতে হয় বিশেষ কিছু tools ব্যবহার করে। আপনার পোস্টের প্রত্যেকটি page ও metatag কে optimise করতে হয়। প্রসঙ্গত বলি Metatag হোলো আপনার লেখা সম্বন্ধে label যা উপরে আগেই বলা হয়েছে।

আপনি যখনই post করবেন তার আগে বরাবর উপরোক্ত checklist এ একটু ধ্যান দেবেন। আপনার লেখা পাঠককে যেন আকৃষ্ট করতে পারে অনায়াসে। আপনার primary secondary keyword খোঁজার জন্য আপনি UBERSUGGEST, AHREFS ব্যবহার করবেন অতি অবশ্যই।

এমন কিছু KEYWORD SELECT করুন যার SD অর্থাৎ SEO DIFFICULTY সবথেকে কম।এতে আপনার ORGANIC TRAFFIC পেতে অনেকাংশেই সুবিধে হবে। সেই বিষয়ের উপরেই লিখবেন যার CPC অর্থাৎ COST PER CLICK বেশি। HTML HEADINGS ঠিকঠাক ভাবে যেন হয় যেমন ধরুন H1, H2,H3,এখানে আপনার content এর format যেন ঠিক ভাবে হয়। Internal links হোলো আপনার কোনো লেখার link আপনি ব্যবহার করেছেন।external link, হোলো বাইরের কোনো লেখাকে আপনি link করতে পারেন যা আপনার লেখার subject এর সাথে জড়িত। Meta title o meta description আকর্ষণীয় করুন, সেটা একমাত্র সম্ভব যদি আপনার keyword যুক্তিযুক্ত হয়।

OFF PAGE SEO

কত ধরণের হতে পারে

Off page seo হোলো, যা আপনার লেখার থেকে একটু আলাদা। এর আরেকটা নাম হোলো link building। internet এ যে সমস্ত link আছে, তাদের মধ্যে কে আপনাকে backlink পাঠাচ্ছে। এমন ও হতে পারে যিনি বহুদিন ধরে লিখছেন, কিন্তু আপনার কোনো লেখা উনার subject এর সাথে মিল খাচ্ছে। বা আপনার লেখাটি তার নিজস্ব লেখা থেকে অনেক বেশি informative। সেটাতে সুবিধে হোলো যেহেতু উনার organic traffic অনেক বেশি সে ক্ষেত্রে আপনি নিজেও সেখান থেকে অনায়াসে traffic পেয়ে যেতে পারেন আপনার ব্লগে।

Why backlink plays an important role

Backlink google এর ক্ষেত্রে voter এর মতো হয়। যার যত backlink তার তত traffic। আবার google এর ক্ষেত্রে কিছু backlink কার্যকর আবার কিছু backlink স্বীকৃত নয়।সেক্ষেত্রে google তার algoritham চালিয়ে দেখে নেয় আদৌ আপনার লেখাটি ও backlink যা প্রয়োগ করেছেন সেটি যুক্তিযুক্ত কিনা।

Backlink এর বৈশিষ্ট

আপনি এতগুলো শর্ত মেনে চললেই কি আপনার post rank করবে।যদিও সম্ভাবনা অনেকটাই কিন্তু সেক্ষেত্রেও একটা limitation আছে। আপনার niche ও keyword যদি commanding হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার post rank করতে পারে নিচের এই পাঁচটি কারণে। তবে আবারও বলি উপরের যে technical কথাগুলো বলা হোলো হয়তো বেশ কঠিন মনে হচ্ছে নতুনদের ক্ষেত্রে। একবার used to হয়ে গেলে আপনি নিজেও পারবেন খুবই সহজেই এটি করতে।

Google কি কি দেখে আপনার লেখায়

What is Domain and Hosting

কত ধরণের domain হতে পারে

Domain আর Hosting কি?

Domain হোলো সহজ ভাবে বললে আপনার  জমি জায়গা,ভালো জায়গায়  হলে তার দাম বেশি আর মোটামুটি হলে তার দাম কম। Domain কিনতে গেলেই আপনার ওখানে একটা নাম জিজ্ঞেস করবে, এটাই কিন্তু আপনার  blog এর নাম হবে। তাই খুব ভালো করে চিন্তা করে, কয়েকটা আপনার  লেখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাম ঠিক করবেন ।

চেষ্টা করবেন  আপনার  blog এর নামের পর যেটা সিলেক্ট করবেন  সেটা .Com হলে  ভালো, তা না হলে .co.in ও খারাপ নয়, পাওয়াটাই হোলো মুশকিল। নিজেই দেখতে পাবেন সারা পৃথিবী জুড়ে কত লোকজন আছে যাঁরা Blog এ লিখেই চলেছেন। যেমন ধরুন  আমার domain এ ব্লগের যে নামটা  ওখানে দেওয়া আছে সেটা হোলো:-
blogmastersvoice. com ।এটা google এ গিয়েই টাইপ করলেই আমার  নানান লেখার Department গুলো খুলে যাবে একেক করে ।

প্রথমেই বলি উপরে যা যা লেখা পড়লেন blog সংক্রান্ত এক্ষুনি আপনাকে কোনো domain বা hosting কেনার প্রয়োজন নেই। আপনি google এর blog এ গিয়ে লিখতে থাকুন।এখানে আপনাকে একটাও কোনো পয়সা খরচ করতে হবে না। শুধু একটাই অসুবিধে এখানে আপনি কোনো ধরণের আকর্ষণীয় কিছু সংযোজন করতে পারবেন না।আপনার blog এ, বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তাই সেক্ষেত্রেই Domain আর hosting কিনতে হয় আলাদা করে। DOMAIN সংক্রান্ত একটা খুব জরুরি কথা সেটা হোলো কোন COUNTRY র SERVER আপনি সিলেক্ট করবেন। এবার জমি তো কিনলেন , ফেলে তো রাখবেন  না। যে কোনো planner দিয়ে একটা site plan তৈরী করবেন তাই না । আর সেই site plan অনুযায়ী রাজমিস্ত্রি আপনার বাড়িটা বানিয়ে দেবে। এক্ষেত্রে আপনার  রাজমিস্ত্রি হোলো Hosting। যা আপনার পছন্দ। প্রসঙ্গত বলি আপনি আপনার blog সম্পর্কিত design করতে পারেন godaddy থেকে।

Why will you select godaddy domain and hosting ?

এ ক্ষেত্রে বলতে পারি আপনি godaddy থেকে domain ও hosting দুটোই কিনতে পারেন এখানে বেশ কিছু সুবিধে আছে প্রথমত দাম অনেকটাই কম অন্যান্য domain বা hosting থেকে, আর দ্বিতীয়ত খুবই user friendly, আপনি খুব সহজেই আপনার website বানাতে পারবেন। আরেকটি বিশেষ সুবিধা হোলো customer care বা helpline, মুহূর্তে আপনার সহযোগিতায় পাবেন তাদের। নিচে একটি link দেওয়া হল যেখানে আপনি click করলেই আপনি অতি সহজেই কিনতে পারবেন godaddy থেকে।

আপনাদের ক্ষেত্রে বলবো ASIA PACIFIC SELECT করতে, যেহেতু ASIA মহাদেশে থাকেন তাই সেটা SELECT করলে ACCESS করতে সুবিধে হবে মানে আপনার BLOG টা খুব তাড়াতাড়ি খুলবে।
 
https://sadamata101.blogspot.com/2020/09/b-56.html

What is plugin

Plugin সম্পর্কে একটি overview

Plugin হোলো এক ধরণের tools। এ এমন এক software যেটি install করতে হয় আপনার wordpress এ। যেখানে আপনি লেখেন। যেমনটি ধরুন microsoft word ঠিক তেমনটিই হোলো wordpress। আপনার লেখার উপর এটি সর্বক্ষণ তত্ত্বাবধান করে। সে যে কোনো ভাষায় হোক না কেন লেখাটি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এর কিছু নির্দিষ্ট ভূমিকা। আরও সহজ ভাবে বললে অনেকটা mobile apps এর মত। যেমন আপনার যে যে apps গুলোর প্রয়োজন সে গুলো ছাড়া mobile চালানো অসম্ভব। ঠিক তেমনই হোলো plugin।

Trust worthy plugin

Plugin এর বিশ্বাসযোগ্যতা

WordPress এ লেখা google নিজেও সহমত, সেটা সে স্বীকৃতি দেয়। এমনকি পৃথিবীর বড় বড় blogger তাঁরাও নিজেরা লেখেন এই wordpress এ। এমন কিছু plugin install করুন যেটি বিশ্বাসযোগ্যতা পায়। যেমন ধরুন moblie এর ক্ষেত্রে কিছু অপ্রয়োজনীয় app যেমন আপনার mobile slow করে দিতে পারে। quality plugin ব্যবহার করুন যেটি আপনার কাজে আসে।

Writing norms of google

প্রথমত আপনি যেটা লিখছেন সেটা যেন 150 শব্দের মধ্যে হয়। প্রয়োজনে আপনি সেটা পরের paragraph এ লিখতে পারেন। কিন্তু সেটাও যেন 150 শব্দের মধ্যে হয়। এভাবে paragraph করে করে আপনাকে লিখতে হবে। দ্বিতীয়ত প্রত্যেকটা sentence যেন 20টি শব্দের মধ্যেই হয়। সেটা না হলেই আপনাকে এই plugin আটকে দেবে। তখন আপনাকে সেই অতিরিক্ত শব্দ বাদ দিতে হবে। কিন্ত লেখার মানেটি সম্পূর্ণভাবে অপরিবর্তিত রেখে।

তৃতীয়ত আপনার লেখার মধ্যে যেন “ও ” “এবং”এ ধরণের অব্যয় ব্যবহৃত হয়। এই তিনটি করলেই মোটামুটি ভাবে আপনার onpage SEO তৈরী। এটা পাবেন আপনার লেখার post করার সাথে সাথে Analysis results যেখানে লেখা থাকে। আপনি দেখবেন ঠিক তারই নিচে ডানদিকে। অর্থাৎ একটা বিশদ বিবরণ আপনার লেখার কোথায় কি ভুল আছে। সেটা অনেকাংশেই একটা eye এর ছবির মাধ্যমে। সেখানে click করলেই আপনার ভুল গুলো একে একে বেরিয়ে আসবে।

আগেই বলেছি google তাঁর নিজস্ব Algorithm চালায় আপনার লেখার মধ্যে। এটাও একটা Alogorithm বলতে পারেন আপনার নিজস্ব। কারণ google তাঁর নিজস্ব কিছু norms রেখেছে, search engine এর,উপরে যা বলা হয়েছে। এর বাইরে গেলেই আপনার লেখা কোনোভাবেই rank করবে না।

Why plugin is require

সেক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন আপনার প্রতিটি লেখা, এই নিয়মের বহির্ভূত যেন না হয়। তবেই আপনার adSense কাজ করবে। আর হ্যাঁ আরেকটি কথা যখন আপনার কোনো ছবি লেখাতে post করবেন। অতি অবশ্যই সেখানে নিচে লিখে দেবেন কেন এই ছবি,লেখার সাথে কি প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে।

Plugin ব্যবহারের উপকারিতা

এবারে আশা যাক প্রাথমিক ভাবে কোন plugin ব্যবহার করবেন। সেক্ষেত্রে বলি yoast হোলো এমন এক plugin। শুধু আপনাকে download করতে হবে। এরকম বহু software আছে যেটি আপনাকে google এ rank করতে সাহায্য করবে। আরও কিছু software আছে যার ব্যবহারে আপনার লেখাটি সহজেই rank করাবে।

Speed plugin

SG Optimiser , speed plugin

SG OPTIMISER হোলো একটা SPEED PLUGIN। যার অর্থ আপনার এই ধরণের SOFTWARE যদি INSTALL থাকে সেক্ষেত্রে আপনার WEBSITE খুবই তাড়াতাড়ি খোলে। google নিজেও পছন্দ করে এধরণের website। এতে আপনার দর্শকের সুবিধে তাড়াতাড়ি খোলার জন্য। আরেকটি সুবিধে সেটি হোলো একেবারে বিনামূল্যে। আরও একটি খুবই ভালো plugin আছে সেটির নাম Wp Rocket। কিন্তু এটি আপনাকে কিনতে হবে, বিনামূল্যে নয়।

অত্যন্ত তাড়াতাড়ি খোলে এটি ব্যবহারে

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ plugin হোলো updraft plus। প্রথমত এটি বিনামূল্যে পাওয়া সম্ভব। দ্বিতীয় যেটি সেটি হোলো এর ব্যবহারে আপনি সহজেই data backup নিতে পারেন প্রত্যেকদিন।

অত্যন্ত fast backup

Blog সংক্রান্ত আরও বেশ কিছু তথ্য যেমন wordpress, থাকছে পরবর্তী blog এ আরও বিশদ ভাবে।

Blog could be a stepping stone of your life

শেষ কথাটি না বললেই নয়। কিছু নিয়ে লেখার যদি খুঁজে নাও পান তাহলে নিজের জীবন কাহিনী লিখুন। হয়তো ভাবছেন এমনকি জীবন কাহিনী আমার যা লেখার মত। আছে অনেক কিছু আছে। যা পাঠক সবসময় মিল খুঁজতে চান তাঁর নিজের জীবনের সাথে। আরেকটু সহজ ভাবে বলি আপনার রোজ নামচা, সেটা তো লিখতেই পারেন। নাম দিন Daily life feelings, experience of the days, struggle life , আরও অনেক কিছু।

দুটো ঘটনা বলি ধরুন “ড্যাং গুলি ” আপনিও খেলেছেন আবার সারা ভারতবর্ষের লোকে খেলেছেন। সাথে কিছু ছেলেবেলাকার ছবিও দিন। দেখবেন সুদূর কঙ্গো সেখানের কোনো মানুষ সে ও খেলেছে। তাঁকেও কিন্তু ভাবাবে। হয়তো খেলার ধরণটা আলাদা। কথাগুলো হয়তো উনি বুঝবেন না কিন্তু ছবিটা আকৃষ্ট করবেই করবে। আপনি কিন্তু মুহূর্তেই জায়গা করে নিলেন সেই কঙ্গো বাসির কাছে। আরেকটা উদাহরণ দিই আমার ঠাকুমা একটা সময় এক আনা একটা আঁধুলি হারিয়ে ফেলেছিলেন। বাবাকে বারবার বলতেন আরেকটি আঁধুলি দিতে।

বাবা দিতেন ও কিন্ত আবার ও তাঁর আফসোস ফুরোতো না, আক্ষেপ একটাই আগেরটা যদি থাকতো তাহলে দুআনা হতো। এই যে সারল্য এটাই তো কাহিনী। মানুষ যতই শিক্ষিত হোক বা আধুনিক হোন, সাদামাটা লোকজনকে চিরকাল মানুষ মনে রাখবে। আপনার কাহিনী আপনার পরবর্তী generation কে উদ্বুদ্ধ করবেই করবে। কিছু যদি আর্থিক মূল্যায়ন নাও করতে পারেন। blog এর মাধ্যমে আপনার লেখা থেকে যাবে যুগ যুগ ধরে।এটা অন্তত হলফ করে বলতে পারি। তাই বলি blog এ লিখুন অন্যের জন্য নয় নিজের জন্য।

Comments

November 19, 2020 at 7:59 am

খুব সুন্দর এবং দরকারি একটি পোষ্ট



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

BMV-2 KOLKATA DURGAPUJA 2020

October 20, 2020